চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউপির ২নং ওয়ার্ডের কাটাখালীতে ছৈয়দ আলমের বসবাসরত ৭০ বছরে বসতভিটা জোর পূর্বক দখল করে নিল স্হানীয় প্রভাবশালী দূর্বৃত্তরা।তাই ঘরবাড়ী বসতভিটা ফেরত পেতে গত ৪ মার্চ চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট কার্যালয়ে সংঘবদ্ধ প্রভাবশালী দূর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়,যার এম.আর মামলা নং-৫৪/২০২০ইং।
মামলার বাদী ছৈয়দ আলম (৫০) অত্র ইউপির ২নং ওয়ার্ডের কাটাখালী গ্রামের মৃত আবুল কাসেমের পুত্র।
বাদী ছৈয়দ আলম জানান,আমি মামলার বাদীর ক্রয়কৃত ৮ কড়া ও বংশাক্রমে ভোগ দখলীয় বসতভিটা জায়গা ৩০ কড়া মোট ৩৮ কড়া খাস জমির উপর আমাদের বসবাস।পর্যাক্রমে জায়গার দাম বৃদ্ধির ফলে র্দূলোভের বশবর্তী হয়ে স্হানীয় প্রভাবশালী ভুমিদস্যূ আলী হোছন ও তার পুত্র মনি আলম,সাইফুল আলম,জাহেদুল,ছৈয়দ নুর গংরা আমাকে প্রাণের ভয় দেখিয়ে আমার বসভিটা দখল নিতে চাইলে আমি আইনী প্রতিকার চেয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি।মামলা রুজুর খবর পেয়ে আমার উপর আরো ক্ষীপ্ত হয়ে গত ৪ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে ৫ টার সময় স্বশস্ত্রবাহিনী নিয়ে এসে আমাকে প্রাণে হত্যার চেষ্টা করে।এময় আমি কোন রকম পালিয়ে প্রাণে বাঁচি।এই ফাঁকে আসামীগণ আমাদের বসবাসরত ৭০ বছরের উর্ধেকালের বসতভিটার প্রায় ৩৫ কড়ার মত জোর পূর্বক দখল করে নেন।বর্তমানে আসামীগণ আইনকে তোয়াক্কা না করে দখলকৃত জায়গার উপর পাঁকা দালান নির্মাণের উদ্দেশ্য ভিত্তি প্রস্হর স্হাপন করেছে।আমি পলাতক হলেও,আমার পরিবার তাদের কাছে জিম্মি অবস্হায় দিনাতিপাত করে যাচ্ছে।তাই আসামীদের দখলরত আমার বসতভিটা কাজ স্হগিত করতে গত ৪ সেপ্টেম্বর চকরিয়া থানায় আবারো একখানা অভিযোগ দায়ের করি।কিন্তু অত্র অভিযোগের ভিত্তিতে নোটিশ জারি করলেও তারা প্রশাসনের বাঁধা তোয়াক্কা না করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।বিধায় আমি অসহায় বাদীর প্রতি সদয় দৃষ্টি নিক্ষেপনে উর্ধ্বতন প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।