বিশেষ প্রতিনিধি, চকরিয়াঃ
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের আনিসপাড়া জামে মসজিদ এর একমাত্র প্রতিষ্টাতা মরহুম হাজি আব্দুল আজিজ মাতবর, তারে প্রতিষ্টানে সে অত্র মসজিদ সহ বিভিন্ন প্রতিষ্টানের নামে শতাধিক জমি দান করেন।আনিস পাড়া জামে মসজিদে ১৯৪৬ খি: ০৩ নং অসিয়তনামা মূলে ১১ কানি জমি দান করেন, সেই জমি বর্তমানে বিভিন্ন অলি ওয়ারিশ নামে রেকর্ড করে পেলে এবং ফকির, মেসকিন,মোসাফির, ,এলাকা বাসীর জন্য কোরবানি দিতে বললেও জমি ভোগী জাকের গং তা পালন করেন না, ১১ কানি সম্পত্তি মধে্য দিয়ারা জরিপে মসজিদে নামে রেকর্ড থাকলে ও তা ভোগ দখলে নাই মসজিদ কতৃপক্ষ।উক্ত অসিয়তনামায়, মোতুয়াল্লি মরহুম জাকের আহমদ মৃতু বরন করায় এখন হাজি মরহুম আব্দুল আজিজ মাতবর গং সকল ওয়ারিশ এর অংশীদার, মসজিদ এর জমি যারা ভোগ দখলে,আছে, নোমাম, এবং তার চাচা তৈযব মিয়া। এই ব্যপারে জানতে চাইলে এলাকাবাসী বলেন প্রশাসনে মাধে্য মসজিদে জমি উদ্ধারে দাবি জানান। উন্নয়ন পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ সহ নানা ধরনের অভিযোগ তুলেছেন সোহেল গং। নামায শেষে সাংবাদিকদের সামনে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে একটি মৌখিক অভিযোগ তুলে ধরেন- ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি কামরুজ্জামান সোহেল গং,তার পালিত লাটিয়াল বাহিনীর লোকজন,
১২ ফেব্রুয়ারী(শুক্রবার) জুমার নামাজের পর কমিটির সভাপতির লোকজন ও মুসল্লীগণ মসজিদে নামায শেষে এই সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে, মাতামুহুরি তদন্ত কেন্দ্রের আইসি হাসান মাহমুদের নির্দেশে একদল পুলিশ গণনাস্থল পরিদর্শন করে মুসল্লীদের শান্ত করেন। গত জুমাবার মসজিদের জায়গা জমি ও নানাবিদ বিষয় নিয়ে আলোচনার কথা হয় ।
এ বিষয়ে মসজিদের সাবেক সভাপতি জাহান বক্স মাতব্বর গংয়ের ওয়ারিশগণ জানান-বিগত চার বছর ধরে কমিটি পূনঃগঠন না করে সভাপতির পদে আছেন অধ্যাপক হারুন সরওয়ার বাদল ও সাঃ সম্পাদক মোঃ মুসলিম।
সভাপতি হারুন সরওয়ার বাদলের পিতা হারুনর রশিদ চৌধুরী মসজিদের নামে ১৮ শতক জায়গা দান করলেও তা মসজিদের ভোগ দখলে নেই উল্লেখ করলে, তার প্রতি উত্তরে সভাপতি বলেন আপনারা খতিয়ান নিয়ে বসেন, কোথায় আছে আমি দেখিয়ে দিব। মসজিদের মতোয়াল্লী জাকের আহমদ চৌধুরী পিতাএই মসজিদের নামে বিশাল জায়গা দান করেন।
এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি হারুন সরওয়ার বাদল বলেন-আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ গুলো প্রায় মিথ্যা তবে মুসল্লীগণ ও এলাকাবাসী চাইছে বলে আমি মেয়াদ পূর্তির পরও দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। যদি এলাকাবাসি চায়, তাহলে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব তৈরী হবে।